১৯৬৬ সালের ১৮ই নভেম্বর এই দিনে চট্টগ্ৰাম বিশ্ববিদ্যালয় সীমিত বিভাগ সমন্বিত পরিসরে বিশাল কাঠামো অস্তিত্বে সাড়ম্বর যাত্রা শুরু করেছিলো। গত কাল ছিল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫২তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী দিবস। প্রাচ্যের দ্বিতীয় অক্সফোর্ট খ্যাত এ বিশ্ববিদ্যালয়টির দিবসটিকে পালনে চবি এলামনাই উৎসবে রাজপথের শোভাযাত্রা দিয়ে শুরু করে বিশালাকৃতির কেক কেটে সবার মুখে তুলে দেয়ার মাধ্যমে বর্ণাঢ্য আয়োজনের সমাপ্তি টানে। অনুষ্ঠানে শোভা যাত্রার আগে ব্যানার ব্যাক গ্ৰাউন্ডের সামনে দাঁড়ানো চবিয়ানদের স্মৃতিমন্থনে প্রাক্তনীদের সরব উপস্থিত লক্ষনীয়। অসংখ্য প্রাক্তন কৃতি ও গুণী ছাত্র-ছাত্রীদের মূখে কেক তুলে দিয়েছেন,সংগঠনের সভাপতি চাকসুর সাবেক জি এস গোলাম জিলানী চৌধুরী। প্রিয় বিশ্ববিদ্যালয় দিবসটি কি স্মরণ করিতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রী পরিষদ অ্যালামনাইয়ের আয়োজন ছিল সতস্ফুর্ত। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুল হক চৌধুরী এই উদ্যোগকে বাস্তবায়নের জন্য চেষ্টার ত্রুটি করনি,অনুষ্ঠানে প্রাক্তন চবিয়ানদের সরব উপস্থিতি তা প্রমাণ করে।পাহাড়ে ঘেরা মনোরম সৌন্দর্য্য এবং শাটল ট্রেনের স্বর্গরাজ্য চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে রয়েছে ৯টি অনুষদে প্রায় ৬০টির মতো বিভাগ ও ইনস্টিটিউট। এছাড়া এ বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৭ হাজার ৮৩৯ শিক্ষার্থী। প্রাক্তন চবিয়ান তাদের সোনালী অতীত এই বিশ্ববিদ্যালয় কেটেছে, অর্জন করেছে সর্বোচ্চ ডিগ্রির সনদ। সে দিনগুলো কি মনে রাখার জন্য পরস্পরের প্রতি যোগাযোগ সম্পর্কোন্নয়নের জন্য চবি এলামনাই গঠন করে।চবি এলামনাই যোগাযোগ অফিসের সামনে রহমতগঞ্জ মোড় বিকাল তিনটায় দিবসটি উদযাপনের চবিয়ানদের জমায়েত, শোভাযাত্রা, কেক কাটা ও আলোকপাত অনুষ্টানের মধ্যদিয়ে শেষ হয়।

“উপযুক্ত শিক্ষা না থাকলে অভাব দূর করা সম্ভব নয়”চবি সমাবর্তনে প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস
মোহাম্মদ সাজ্জাদউদ্দিন:সকল মানুষ অভাব দূর করার জন্য চেষ্টা করে। তবে উপযুক্ত শিক্ষা না থাকলে অভাব দূর