৮ বছর পর চবি পঞ্চম সমাবর্তন

৮ বছর পর চবি পঞ্চম সমাবর্তন

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে অংশ নিতে চূড়ান্তভাবে আবেদন করেছে ২২ হাজার ৫৯৭ জন শিক্ষার্থী।
৮ বছরের ব্যবধানে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) পঞ্চম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হবে ১৪ মে।

এ তথ্য নিশ্চিত করেন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. মো. এনায়েত উল্যা পাটওয়ারী।

তিনি জানান, সমাবর্তনে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকবেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। পাশাপাশি তাকে ডি-লিট উপাধিও প্রদান করা হবে। সমাবর্তনে সভাপতিত্ব করবেন চবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতার।

তিনি আরও জানান, সমাবর্তনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীর পরিবারের সদস্যদের ফ্যাকাল্টির প্রাঙ্গণে বসার ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে। এই সমাবর্তনে অংশ নিবেন ২০১১ সাল থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করা শিক্ষার্থীরা। এটি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য সবচেয়ে বড় সমাবর্তন। ধারণা করছি দেশের মধ্যে এটিই সবচেয়ে বড় সমাবর্তন। দেশের অন্য কোন বিশ্ববিদ্যালয় এক সাথে এত সেশনের সমাবর্তন অনুষ্ঠান হয়নি।

সমাবর্তনে আবেদন শুরু হয় ১৫ মার্চ থেকে। প্রথম দফায় ৩০ মার্চ পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়। যেখানে মূল সনদ উত্তোলনকারী শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের সুযোগ না দেওয়ায় সমালোচনার মুখে পড়ে কর্তৃপক্ষ। পরবর্তীতে এ সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে মূল সনদ উত্তোলনকারী শিক্ষার্থীদেরকে সমাবর্তনে অংশগ্রহণের সুযোগ দিয়ে নতুন করে আবেদনের সময় সীমা নির্ধারণ করা হয় ১ এপ্রিল থেকে ৭ এপ্রিল পর্যন্ত। কিন্তু ঈদুল ফিতরের ছুটি ও কিছু যান্ত্রিক জটিলতার কারণে কর্তৃপক্ষ আবার সময় সীমা ৯ এপ্রিল পর্যন্ত বর্ধিত করে।

প্রসঙ্গত, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৯৪ সালে। যা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হওয়ার ২৮ বছর পর অনুষ্ঠিত হয়। এ যাবৎ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে মাত্র ৪ টি সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৯৯৯ সালে দ্বিতীয়, ২০০৮ সালে তৃতীয় এবং সবশেষ ২০১৬ সালের ৩১ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ সমাবর্তন।

Read More

 “উপযুক্ত শিক্ষা না থাকলে অভাব দূর করা সম্ভব নয়”চবি সমাবর্তনে প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস

মোহাম্মদ সাজ্জাদউদ্দিন:সকল মানুষ অভাব দূর করার জন্য চেষ্টা করে। তবে উপযুক্ত শিক্ষা না থাকলে অভাব দূর

অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে ডক্টর অব লিটারেচার ডিগ্রি দিয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

বিশ্বব্যাপী দারিদ্র্য বিমোচন ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় অবদান রাখায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে সম্মানসূচক ডি–লিট (ডক্টর